দিল্লিতে তলব যুব কংগ্রেস নেতাদের
}} কিছু দিন আগেই যুব কংগ্রেস বহিষ্কার করেছে সংগঠনের এ রাজ্যের সভাপতি আজ়হার মল্লিককে। সেই দিনই তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দিয়েছেন আজ়হার। প্রদেশ যুব কংগ্রেসের পরবর্তী সভাপতি ঠিক করতে এ বার তৎপর হলেন সংগঠনের সর্বভারতীয় নেতৃত্ব। যুব কংগ্রেসের সাংগঠনিক নিয়ম অনুযায়ী, মধ্যবর্তী পর্যায়ে নতুন কাউকে সভাপতি করতে গেলে সর্বশেষ সাংগঠনিক নির্বাচন থেকে উঠে আসা পদাধিকারীদের মধ্যে থেকে কাউকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। সেই রীতি মেনেই প্রক্রিয়াই শুরু হয়েছে। যুব কংগ্রেস সূত্রের খবর, বাংলার সংগঠন থেকে কাশিফ রেজ়া, সৌরভ প্রসাদ, অর্ঘ্য গণ, মহম্মদ ইমরান খান ও শাহিনা জাভেদকে ডেকে পাঠানো হয়েছে দিল্লিতে। জাতীয় যুব কংগ্রেস নেতৃত্ব এই পাঁচ জনের ‘ইন্টারভিউ’ নেওয়ার পরে পরবর্তী যুব সভাপতির ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হবে।
শিক্ষানীতি নিয়ে
}} জাতীয় শিক্ষানীতি বাতিলের দাবিতে দেশ জুড়ে জোরদার ছাত্র আন্দোলন গড়ে তোলার ডাক দেওয়া হল পিএসইউ-এর সর্বভারতীয় সম্মেলন থেকে। কেরলের তিরুঅনন্তপুরমে ১০ ও ১১ মে, দু’দিনের সম্মেলন উপলক্ষে আলোচনা-সভায় জাতীয় শিক্ষানীতি পরিবর্তনের দাবিতে সরব হয়েছেন আমন্ত্রিত শিক্ষাবিদেরা। আরএসপি-র ছাত্র সংগঠনের এই সম্মেলনে ৮টি রাজ্য থেকে ২১২ জন প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করেছেন। সম্মেলন থেকে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন কেরলের ছাত্র-নেতা বলরাম সাজিব এবং সভাপতি হয়েছেন বিদায়ী সাধারণ সম্পাদক, বাংলার নওফেল মহম্মদ সফিউল্লা। তৈরি হয়েছে ২১ জনের নতুন কেন্দ্রীয় কমিটি। সম্মেলনে ছিলেন আরএসপি-র সাধারণ সম্পাদক মনোজ ভট্টাচার্য এবং দলের সাংসদ এন কে প্রেমচন্দ্রন।
কেন্দ্রের প্যানেলে
}} কেন্দ্রীয় স্তরে কাজের জন্য ডেপুটেশনে রাজ্যের বিভিন্ন পুলিশ-কর্তাদের নিয়ে যে প্যানেল তৈরি হয়, তাতে বাংলা থেকে জায়গা পেলেন ৭ জন আইপিএস। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক দু’দফায় ৮৫ জন আইপিএসের যে তালিকা প্রকাশ করেছে, তাতে নাম রয়েছে এ রাজ্যের ৭ জনের। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের শনিবারের প্রকাশিত তালিকায় রয়েছেন প্রবীণ ত্রিপাঠী, সব্যসাচী রমণ মিশ্র এবং এন এস চক্রবর্তী। যে তালিকা রবিবার প্রকাশিত হয়েছে, তাতে রয়েছেন সৈয়দ ওয়াকার রাজা, সুব্রত গঙ্গোপাধ্যায়, সুধীর কুমার নীলকান্তম ও মিরাজ খালিদ। কেন্দ্রীয় স্তরে এই আধিকারিকেরা আইজি বা সমতুল পদমর্যাদায় কাজ করবেন।