জঙ্গিদের নিরাপদে ফেরাতেই
কাণ্ডের পরে ‘হাই অ্যালার্টে’ রাখা হয়েছে বায়ুসেনাকে। একটি সূত্রের মতে, পহেলগাম পরবর্তী প্রত্যাঘাতের কথা মাথায় রেখে অম্বালা এবং হাসিমারা থেকে দুই স্কোয়াড্রন রাফাল বিমান ওই মহড়ায় অংশ নিয়েছে। সূত্রের মতে, নিয়মিত ভিত্তিতে সীমান্ত এলাকায় উড়ানে অংশ নেওয়া ছাড়াও, দূরবর্তী নিশানায় নিখুঁত লক্ষ্যে হামলা চালানো, যুদ্ধবিমানের হামলা রোখার অনুশীলন শুরু করেছে সেনা। হয়েছে ‘ইলেকট্রনিক ওয়ারফেয়ার’ মহড়াও। যাতে রাফাল ছাড়াও ছিল সুখোই-৩০ বিমান।
এই পরিস্থিতিতে উদ্বিগ্ন রাষ্ট্রপুঞ্জ। উভয় দেশের সরকারের কাছে সংযম দেখানোর আর্জি জানিয়ে রাষ্ট্রপুঞ্জের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক বলেন, ‘‘দুই দেশের উচিত সর্বোচ্চ সংযম দেখানো। যাতে পরিস্থিতির আরও অবনতি না হয় তা নিশ্চিত করা। আমরা বিশ্বাস করি, পারস্পরিক আলোচনার মাধ্যমে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যে কোনও সমস্যার অর্থবহ এবং শান্তিপূর্ণ সমাধান হওয়া সম্ভব।’’