মেডিক্যাল সার্টিফিকেট ফাঁস, দলের কাছে ক্ষোভ অনুব্রতের
নিজস্ব সংবাদদাতা
বোলপুর: বোলপুর থানার আইসি-কে হুমকি ও গালিগালাজের অডিয়ো নিয়ে বিতর্কে দলের শীর্ষ নেতৃত্বের নির্দেশে নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়েছেন বীরভূমের তৃণমূল নেতা অনুব্রত (কেষ্ট) মণ্ডল। তবে সেই অডিয়ো সমাজমাধ্যমে ফাঁসের পিছনে ‘চক্রান্ত’ রয়েছে কি না, সে প্রশ্ন তুলেছেন। অনুগামীদের দাবি, পুলিশকে দেওয়া তাঁর ‘মেডিক্যাল সার্টিফিকেট’ সমাজমাধ্যমে ছড়ানো নিয়ে দলের শীর্ষ নেতৃত্বের কাছে ক্ষোভ জানিয়েছেন কেষ্ট। অনুব্রতের কথায়, ‘‘এটা পুলিশই ভাল বলতে পারবে। কারণ, পুলিশ ছাড়া মেডিক্যাল সার্টিফিকেট আর কাউকে দিইনি।’’ জেলা পুলিশের এক কর্তা বলেন, ‘‘বিষয়টি এই মুহূর্তে তদন্তাধীন। তদন্ত শেষে, সব
জানা যাবে।”
বোলপুর থানার আইসি লিটন হালদারের সঙ্গে কেষ্টর কথোপকথনের ‘অডিয়ো ক্লিপ’ সমাজমাধ্যমে দেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তোলপাড় শুরু হয়। কেষ্টর বিরুদ্ধে মামলা করে তাঁকে হাজিরার জন্য দু’টি নোটিস দেয় পুলিশ। তবে অনুব্রতের আইনজীবীরা তদন্তকারীদের জানান, অনুব্রত অসুস্থ। চিকিৎসক তাকে পাঁচ দিনের ‘বেড রেস্ট’ নিতে বলেছেন। তার পরে হাজিরা দেন তিনি।
ঘনিষ্ঠদের দাবি, পুলিশকে ইমেল করে ও আইনজীবীদের মাধ্যমে মুখবন্ধ খামে পুলিশকে অনুব্রতের ‘মেডিক্যাল সার্টিফিকেট’ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু সূত্রের দাবি, ওই সার্টিফিকেটে বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজের যে চিকিৎসকের সই রয়েছে, একই নামে বীরভূমের একটি ব্লক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে প্রশাসনিক পদে কর্মরত এক চিকিৎসক রয়েছেন। প্রশাসনিক