অগ্নি-নির্বাপক রাখতে নির্দেশ
}} নিউ টাউনের বিভিন্ন বাজারের ব্যবসায়ীদের তাঁদের দোকানে অগ্নি-নির্বাপণ ব্যবস্থা মজুত রাখতে নির্দেশ দিল ‘নিউ টাউন কলকাতা ডেভেলপমেন্ট অথরিটি’ (এনকেডিএ)। নির্দেশে বলা হয়েছে, দাহ্য বস্তু নিয়ে যাঁরা ব্যবসা করছেন, তাঁদের দু’টি করে এবং যাঁরা সাধারণ পণ্যের ব্যবসা করেন, তাঁদের দোকানে একটি করে অগ্নি-নির্বাপণ যন্ত্র রাখতে হবে। উল্লেখ্য, মেছুয়াপট্টির হোটেলে অগ্নিদগ্ধ হয়ে ১৪ জনের মৃত্যুর পরেই নিউ টাউনের আবাসিক এলাকায় চলা বিভিন্ন বাণিজ্যিক কাজে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল এনকেডিএ। অভিযোগ, সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলির দমকলের ছাড়পত্র ছিল না। ইতিমধ্যে খিদিরপুরের অরফ্যানগঞ্জ বাজারেও বড় অগ্নিকাণ্ড ঘটে। এ দিন ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠকের পরে এনকেডিএ-র এক পদস্থ আধিকারিক বলেন, ‘‘ওই বাজারগুলিতে রিজ়ার্ভার, পাম্প হাউস-সহ অগ্নি-নির্বাপণের সব সরঞ্জামের ব্যবস্থা করা হবে। প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।’’
ধৃত পাচারকারী
}} ব্যস্ত সন্ধ্যায় হাওড়া স্টেশন সংলগ্ন এলাকা দিয়ে রাজ্যে অস্ত্র পাচারের চেষ্টা! সেই ঘটনায় আগ্নেয়াস্ত্র-সহ পাচারকারীকে গ্রেফতার করল রাজ্য পুলিশের এসটিএফ। ধৃতের নাম মহম্মদ মেহতাব। সে বিহারের আকবরনগরের বাসিন্দা। তার থেকে উদ্ধার হয়েছে দু’টি পাইপগান এবং ৪২ রাউন্ড কার্তুজ। পুলিশের দাবি, প্রাথমিক জেরায় মেহতাব জানিয়েছে, বিহার থেকে এ রাজ্যে অস্ত্র পাচার করাই উদ্দেশ্য ছিল তার। তবে, রাজ্যের কোথায় সেগুলি নিয়ে যাওয়ার কথা ছিল, কে বরাত দিয়েছিল, তা জানা যায়নি। ‘মধ্যস্থতাকারী’ হিসাবে কেউ ছিল কিনা, তা-ও খোঁজ নিয়ে দেখছে পুলিশ। গত কয়েক মাসে শহর ও শহরতলি থেকে পর পর অস্ত্র উদ্ধারের ঘটনায় ফের প্রশ্ন উঠেছে পুলিশি নজরদারি নিয়ে।
হেরিটেজ রক্ষায়
}} কলকাতার ঐতিহ্য রক্ষায় এগিয়ে এলেন বিশিষ্ট হেরিটেজ সংরক্ষণ কর্মী মুদার পাথেরিয়া। পুরসভার হেরিটেজ কমিটির কাছে আবেদন করে তিনি জানান, লালবাজারের পাশে থাকা দু’টি সিটিসি পিলার বক্স এবং হাই কোর্টের গেট সি-র পাশে থাকা স্ট্রিট অর্ডারলি বিন তিনি ব্যক্তিগত খরচে রং করতে চান। পুরসভা জানায়, সিটিসি পিলারের মূল রঙ জানালে তবেই নির্ধারিত রঙ করা যাবে। তবে ঢালাই লোহার অর্ডারলি বিনটি রং না করাই শ্রেয়। পাশাপাশি, ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট তুলে ধরতে ওই স্থানে একটি ফলক বসানোর পরামর্শও দিয়েছে কমিটি। প্রসঙ্গত, শহরের ২৯টি হেরিটেজ ভবনে আলো ও রঙের মাধ্যমে সৌন্দর্যায়নের কাজ আগেও করেছেন মুদার। পুরসভা বলছে, এই ধরনের নাগরিক উদ্যোগ ঐতিহ্য রক্ষায় ইতিবাচক বার্তা।