আজ থেকে কাজ, চূড়ান্ত
তালিকা ৭ ফেব্রুয়ারি
নিজস্ব সংবাদদাতা
নয়াদিল্লি, ২৭ অক্টোবর: বিহারের ভোট শুরু হওয়ার আগেই পশ্চিমবঙ্গ-সহ দেশের ১২টি রাজ্যে
এসআইআর-এর কাজে হাত দিচ্ছে নির্বাচন কমিশন। এই প্রক্রিয়ার শেষে খসড়া তালিকা প্রকাশ হবে। তাতে নাম বাদ পড়লে অভিযোগ শোনা এবং খতিয়ে দেখার কাজ হবে, যার ভিত্তিতে চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশিত হবে ৭ ফেব্রুয়ারি।
প্রশ্ন: রাজ্যে কবে থেকে শুরু এসআইআরের কাজ?
কমিশন: সোমবার রাত ১২টায় ভোটার তালিকা ‘ফ্রিজ়’ করে দেওয়া হচ্ছে। তার পর থেকে যে পর্বটি শুরু হচ্ছে, তাকে বলা হচ্ছে ‘প্রাক্ গণনা পর্ব’। মঙ্গলবার থেকে এনুমারেশন ফর্ম ছাপা, বুথ লেভল অফিসার (বিএলও)-দের প্রশিক্ষণ শুরু হয়ে যাবে।
প্রশ্ন: ওই প্রশিক্ষণ কবে পর্যন্ত হবে?
কমিশন: প্রশিক্ষণ চলবে ২৮ অক্টোবর থেকে ৩ নভেম্বর পর্যন্ত।
প্রশ্ন: বিএলও-রা কবে থেকে কবে পর্যন্ত বাড়ি বাড়ি যাবেন? তাঁদের কাজ কী হবে?
কমিশন: ৪ নভেম্বর থেকে ৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত বিএলও-রা বাড়ি বাড়ি যাবেন। ওই সময় বিএলও-রা ভোটারদের বাড়ি বাড়ি যাবেন, ফর্ম দেবেন, পুরনো তালিকায় নাম খুঁজতে ও পরবর্তী ধাপে নাম পাওয়া গেলে ভোটারদের তা ম্যাচিং-এ সাহায্য করবেন। এবং শেষে বাড়ি থেকে গিয়ে ফর্ম জমা নিয়ে আসবেন। এক জন বিএলও-কে ভোটারদের বাড়িতে অন্তত তিনবার যেতে হবে। বিএলওরা বাড়ি বাড়ি ঘুরে তালিকা খতিয়ে দেখে মৃত ব্যক্তি, যাঁরা স্থায়ী ভাবে অন্যত্র চলে গিয়েছেন, যে ভোটারদের একাধিক স্থানে ভোটার কার্ড রয়েছে— এমন ব্যক্তিদের চিহ্নিত করবেন। তবে ওই সময়ে এনুমারেশন ফর্ম ছাড়া অন্য কোনও নথি সংগ্রহ করার দরকার হবে না বিএলও-দের।
প্রশ্ন: খসড়া ভোটার তালিকা কবে প্রকাশিত হবে?
কমিশন: খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশিত হবে ৯ ডিসেম্বর।
প্রশ্ন: যাঁদের নাম বাদ পড়বে, তাঁদের কী হবে?
কমিশন: তাঁরা কমিশনের কাছে তালিকায় নাম তুলতে ৯ ডিসেম্বর থেকে ৮ জানুয়ারির মধ্যে আবেদন করতে পারবেন। নাম বাদ পড়া সংক্রান্ত অভিযোগ শোনা, খতিয়ে দেখার কাজ চলবে ৯ ডিসেম্বর থেকে ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত। এ ক্ষেত্রে যাঁদের নাম বাদ পড়েছে বা ম্যাচিং করা সম্ভব হয়নি, তাঁদের নোটিস