ভুয়ো শংসাপত্র দিয়ে পাসপোর্ট, গ্রেফতার
}} জন্মের ভুয়ো শংসাপত্র দিয়ে পাসপোর্ট তৈরির চেষ্টার অভিযোগে গার্ডেনরিচ থানা এলাকার এক বাসিন্দাকে গ্রেফতার করল কলকাতা পুলিশের সিকিয়োরিটি কন্ট্রোল অর্গানাইজ়েশন (এসসিও)। ধৃতের নাম আহসান খান। অভিযোগ, গোসাবা বিধানসভা এলাকার একটি পঞ্চায়েতের নাম লেখা জন্মের ভুয়ো শংসাপত্র তৈরি করেছিল আহসান। পাসপোর্ট তৈরির আগে ওই শংসাপত্র পরীক্ষা করে সন্দেহ হয় এসসিও-র অফিসারদের। তাঁরা যোগাযোগ করেন সংশ্লিষ্ট পঞ্চায়েতে। সেখান থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়, এমন কোনও শংসাপত্র তারা দেয়নি। এর পরেই গ্রেফতার করা হয় আহসানকে। শুক্রবার তাকে আলিপুরের মুখ্য বিচার বিভাগীয় বিচারকের এজলাসে পেশ করলে ২১ মে পর্যন্ত জেল হেফাজতের নির্দেশ হয়। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি একই ভাবে পাসপোর্ট তৈরির চেষ্টার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয় আব্দুল ওয়াসিদ নামে একবালপুরের এক বাসিন্দাকে। তদন্তে উঠে আসে, হাওড়ার রাজাপুরের বাসুদেবপুর পঞ্চায়েতের নামে ওই শংসাপত্র তৈরি করেছিল আব্দুল।
চার্জশিট পেশ
}} ন’বছরের এক বালিকা এবং আট বছরের এক বালককে যৌন হেনস্থার একটি ঘটনায় শুক্রবার কলকাতা নগর দায়রা আদালতের বিশেষ পকসো কোর্টে চার্জশিট দিল পুলিশ। আদালত সূত্রের খবর, গত ২২ এপ্রিল ওই বালক-বালিকাকে মোবাইলে পর্নোগ্রাফি দেখিয়ে যৌন হেনস্থা করার অভিযোগ ওঠে এক প্রতিবেশীর বিরুদ্ধে। ঘটনার পরের দিন অভিযুক্ত রোশন সাহানিকে গ্রেফতার করে পুলিশ। বিচার ভবনের মুখ্য সরকারি আইনজীবী দীপঙ্কর কুণ্ডু বলেন, ‘‘আদালতে জমা দেওয়া চার্জশিটে অভিযুক্তের বিরুদ্ধে নাবালিকা এবং নাবালককে পর্নোগ্রাফি দেখানো, যৌন হেনস্থা, বিষয়টি কাউকে বললে মেরে ফেলার হুমকি, পকসো আইনের বিভিন্ন ধারায় মামলা রুজু হয়েছে।’’ এই মামলায় সাক্ষ্য দিয়েছেন ১২ জন। মামলার পরবর্তী শুনানি ১২ জুন।
ডুবে মৃত্যু
}} জলাশয়ে তলিয়ে গিয়ে মৃত্যু হল এক যুবকের। বৃহস্পতিবার ঘটনাটি ঘটেছে নিউ ব্যারাকপুর থানার বোদাই এলাকায়। মৃতের নাম কানু পাত্র (৩৮)। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ জেনেছে, একটি কারখানায় কাজ করতেন কানু। কিছু দিন ধরে তিনি অসুস্থ ছিলেন। পুলিশের ধারণা, বৃহস্পতিবার যাতায়াতের পথে সম্ভবত অসুস্থ বোধ করায় জলাশয়ের ধারে বসেছিলেন ওই যুবক। তখনই কোনও ভাবে জলাশয়ে পড়ে গিয়ে তলিয়ে যান। কানুকে পানিহাটি স্টেট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকেরা মৃত বলে জানান।