রাহুলের অভিযোগ
}} রাজনীতিকেরা এখন মানুষের কথা তুলে ধরতে ব্যর্থ হচ্ছেন বলে দাবি করলেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। শনিবার হায়দরাবাদে ‘ভারত সামিট ২০২৫’-এ রাহুল বলেছেন, দুনিয়া জুড়ে রাজনীতিতে বদল এসেছে। রাজনীতিকেরা মানুষের ভাবনাকে বুঝতে ব্যর্থ হচ্ছেন। তাদের মধ্যে যে মনোভাব এক দশক আগেও চোখে পড়ত, তা আজ আর চোখে পড়ছে না। এই সময়ে নতুন ধরনের রাজনীতিকের প্রয়োজন বলে যুক্তি দেন তিনি। কংগ্রেস নেতার দাবি, এখন যে রাজনীতি চলছে, তাতে বিরোধীদের নিশ্চিহ্ন করার প্রবণতা দেখা দিয়েছে। যার ফলে একটা সময় কংগ্রেসও আটকা পড়ে গিয়েছিল এবং কংগ্রেসকর্মীরা নিজেদের বিচ্ছিন্ন বলে মনে করছিলেন। তখনই ভারত জোড়ো যাত্রার চিন্তা তাঁর মাথায় আসে বলে জানিয়েছেন রাহুল। তাঁর আরও অভিযোগ, অনেক ক্ষেত্রে সংবাদমাধ্যমের সহযোগিতাও পায় না কংগ্রেস।
ভাগবত-হুঁশিয়ারি
}} পহেলগাম কাণ্ডের পরে নাম না করে পাকিস্তানকে কড়া বার্তা দিলেন আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত। তিনি জানালেন, অহিংসার পথই ভারতের ধর্ম এবং তার মূল ভাবনা। কিন্তু একই সঙ্গে ভারত অত্যাচারী ও দুষ্কৃতীদের শিক্ষা দিতেও জানে। শনিবার দিল্লিতে ‘দ্য হিন্দু ম্যানিফেস্টো’ নামে একটি বইয়ের উদ্বোধনে গিয়ে পহেলগাম-কাণ্ডের নাম না করেই তিনি বলেন, ‘‘আমরা কখনওই আমাদের প্রতিবেশীদের ক্ষতি করিনি বা তাদের অসম্মান করিনি। কিন্তু তার পরেও কেউ যদি সেটা করতে বদ্ধপরিকর হয়, তা হলে সমাধান কী? রাজার কাজ প্রজাদের রক্ষা করা এবং তিনি তা করবেনই।’’
পীযূষের দাবি
}} যত দিন ১৪০ কোটি ভারতীয় ‘দেশপ্রেম’ এবং ‘জাতীয়তাবাদ’কে সর্বোচ্চ ধর্ম হিসেবে মানবেন না, তত দিন পহেলগামের মতো সন্ত্রাসবাদী হামলার ঘটনা দেশকে অস্থির করে তুলবে— এমনই মন্তব্য করলেন কেন্দ্রীয় বাণিজ্য মন্ত্রী পীযূষ গয়াল। সেই সঙ্গেই অমরনাথ যাত্রার প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, ‘‘অমরনাথ যাত্রা সফল ভাবেই হবে। আর খুব শিগগিরই জম্মু ও কাশ্মীরে পর্যটনও স্বাভাবিক হয়ে যাবে।”