পাঠ্যবইয়ের ভাষা ও ছবি দুই-ই ‘সিরিয়াস’ ব্যাপার। এনসিইআরটি-র চতুর্থ শ্রেণির বইয়ে লেখা ভারতীয় গন্ডারের কথা, কিন্তু সঙ্গের ছবি আফ্রিকান গন্ডারের। ছবিতে খাড়া দুটো শিং, আর ভারতীয় গন্ডার একশৃঙ্গ। এও লেখা, বন্যার জেরে ও শিঙের ঔষধিমূল্যের জন্য ওদের সংখ্যা কমেছে। কে বোঝাবে, প্রাকৃতিক বন্যার সবটা খারাপ নয়, প্লাবনভূমির বাস্তুতন্ত্রের জন্য তা জরুরিও। আর গন্ডারশৃঙ্গ থেকে ওষুধের ইঙ্গিত না করে সরাসরি চোরাশিকারের বিপদের কথা বললে কী হত!