পুরীতে রথযাত্রায় অসুস্থ ৬০০
}} নামমাত্র চলল জগন্নাথদেবের রথ নন্দীঘোষ। প্রবল ভিড়ে পুরীর শ্রীমন্দিরের সিংদ্বার থেকে সামান্য এগিয়ে থমকে দাঁড়িয়ে থাকল। রথযাত্রা শুরু হতেই প্রবল দেরি হয়েছিল। সন্ধ্যা ৭টা ৪৫ মিনিটে রথ চলা শুরু হলেও নামমাত্র এগিয়ে থেমে যায় নন্দীঘোষ। এর মধ্যেই ঠেলিঠেলিতে পদপিষ্ট হয়ে, ভিড়ে দমবন্ধ হয়ে অন্তত ৬০০ ভক্ত অসুস্থ হয়ে পড়েন। অনেকেই হাসপাতালের চিকিৎসাধীন। রাত পর্যন্ত কারও প্রাণহানির খবর মেলেনি। তবে অন্তত ৪০ জন গুরুতর আহত। স্থানীয় প্রশাসন ও শ্রীমন্দিরের সংশ্লিষ্ট সূত্রে দাবি, রথ সংলগ্ন ঘেরাটোপে বাড়তি লোক ঢোকার ছাড়পত্র দেওয়াতেই ভোগান্তি হয়েছে। তিনটি রথের কোনওটি কিলোমিটার তিনেক দূরে গন্তব্য গুন্ডিচা মন্দির পর্যন্ত যেতে পারেনি। আজ, শুক্রবার বেলা ৯টায় ফের রথ টানা শুরু হবে। পৃঃ ৮
ডিএ: সময় প্রার্থনা
}} রাজ্যের সরকারি কর্মীদের বকেয়া মহার্ঘ ভাতা (ডিএ) নিয়ে টানাপড়েন চলছেই। সুপ্রিম কোর্ট ছ’সপ্তাহ সময় দিয়েছিল। সময়সীমার শেষ দিনে, শুক্রবার বকেয়া ডিএ-র ২৫% মেটানোর জন্য আরও ছ’মাস সময় সুপ্রিম কোর্টের কাছে চাইল রাজ্য সরকার। তাদের আরও আর্জি, ২৫% বকেয়া তারা আপাতত কর্মচারীদের দেবে না। বরং তা আদালতের কাছে জমা রাখবে। আবেদনপত্রে একই সঙ্গে ডিএ দেওয়ার নীতিগত বিরোধিতা করে বর্তমান আর্থিক পরিস্থিতি, কেন্দ্রের বঞ্চনা, কর্মচারীদের জন্য সরকারের খরচের বহরের প্রসঙ্গও তুলেছে রাজ্য। নবান্নের বক্তব্য, ডিএ দেওয়া সরকারের আর্থিক অবস্থা এবং মর্জির উপরেই নির্ভরশীল। একটি সূত্রের মতে, ৪ অগস্ট, নির্ধারিত দিনে এই নিয়ে শুনানি হতে পারে। পৃঃ ৮
মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি
}} নিয়োগ ‘দুর্নীতি’-কাণ্ডে সুপ্রিম কোর্টের রায়ে যে যোগ্য শিক্ষক-শিক্ষিকারা চাকরি হারিয়েছেন, তাঁদের দ্রুত শ্রেণিকক্ষে ফেরানোর দাবি তুলে সরব হলেন নাগরিক সমাজের একাংশ। সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রের কৃতীরা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্দেশে ওই দাবিতে চিঠি লিখেছেন। তার প্রতিলিপি পাঠানো হয়েছে শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু এবং মুখ্যসচিব মনোজ পন্থের কাছেও। চিঠিতে সই রয়েছে কৌশিক সেন, চন্দন সেন, অভিজিৎ মজুমদার, বিনায়ক সেন, পার্থ ঘোষ, পরঞ্জয় গুহ ঠাকুরতা প্রমুখের।